টাইমসনিউজ ডেস্ক
এটি সিটিসেল হেড অফিস। জনশুন্য অফিসের কয়েকটা কিছু ফাঁকা টেবিল চেয়ার আর কাগজপত্র ছাড়া দেখতে দেখতে দেখতে পড়লো না। ব্যক্তিগত ২৫ পয়সা মিনিট, সিটিসেল সিটিল টুসেল ফ্রি কথা বলা সহ বিভিন্ন সময়ে সিটিসেল গ্রাহকের মনে মনে মনে করে এক জিসাস স্থানীয় মোবাইল অপপারেটর সিটিসেল।
কিন্তু ২০১৬ সালে তৎকালীন শান্তি রোষানলে সিটিতে বাতিল করা হয়। সিটি কর্পোরেশন প্যাসিফিকেস বাংলাদেশ টেলিট্যাল লিমি (মূলবিটিড) এর পিএলসি সদস্য ছিলেন বলছিলেন সংসদ সদস্য এলবির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মো. সাম্প্রতিক স্পেকট্রাম এবং পথ ফেরাতে বিটিআরসিতে আবেদন করেছে সিটিসেল।
সিটিসেল বন্ধের সময় বিটিআরসির এক ঘোষণায় দেখা যায়, সিটিসেলের কাছে পাপ পানা উল্লেখ ৪৭৭ কোটি টাকা। পরে ২৪৪ কোটি টাকা পরিশোধ করে সিটিসেল। সে হিসাবে সিটিসেলের বকেয়া ২৩৩ কোটি টাকা।
কিন্তু ক্ষমতার গঠিত প্রতিনিধি দলের প্রতিনিধি দেখা যায়, সিটিসেলকে ১০ মেগাহার্জ তরঙ্গ বরাদ্দের কথা বলা হয়েছে ৮.৮২ মেগাহার্জ। সে হিসাবে শহরের কাছে সবশেষ মোট পরিমান ১২৮ কোটি টাকা। সেখানেও আপত্তি রয়েছে সিটিসেল কর্তৃপক্ষের।
সিটিসেল আমার, তৎকালীন রাজনীতি এই অযৌক্তিক সিদ্ধান্তে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার ক্ষতি সম্মুর্খীন কোম্পানি হয়েছে। আরও ব্রান্ডের ক্ষুন্ন্ন্ন স্থান শহর সুসেল পরিবারের সাথে যুক্ত পাঁচটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ৮ তারিখ বন্ধ কার্যক্রম প্রায় ২ হাজার কোটি বছর রাজস্ব আয় সম্ভব হয়নি। টানা সরকার প্রায় ৪৩০ কোটি টাকা কর এবং ফি থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
মধ্যবর্তী সিটিসেলের আবেদনের পর্যালোচনা করা আইনানুযায়ী বলতে হবে বিটিআরসির এই কর্মকর্তা। চড়াই-উতরাই পেয়ারে আবার সাশ্রয়ী মূলে কথা বলার সুযোগ দিতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে ফেরার প্রত্যয় সিটিসেল।